Translate

বুধবার, ১০ অক্টোবর, ২০১২

চিংড়ি ফুলকপির কালিয়া

যা যা লাগবে
বড় চিংড়ি- ১২টি
ছোট ফুলকপি- ১টি
মরটশুঁটি- এক কাপের চার ভাগের এক ভাগ
পেঁয়াজ কুচি- এক কাপের তিন ভাগের এক ভাগ
রসুন বাটা- আধা চা চামচ
আদা বাটা- আধা চা চামচ
জিরা বাটা- ১ চা চামচ
মরিচ গুঁড়া- ২ চা চামচ
গরম মশলা গুঁড়া- আধা চা চামচ
ঘন দুধ- ১ কাপ
চিনি- ১ চা চামচ
তেল- এক কাপের চার ভাগের এক ভাগ
ঘি- ২ চা চামচ
কিশমিশ- ১ টেবিল চামচ।
যেভাবে করবেন
ফুলকপির ফুলগুলো খুলে তেলে হালকা ভেজে নিন সামান্য লবণ দিয়ে; এবার কড়াইতে তেল দিয়ে পেঁয়াজ হালকা ব্রাউন করে ভেজে একে একে সব মশলা দিয়ে ভালো করে কষিয়ে চিংড়ি মাছ দিয়ে আরও কিছুক্ষণ কষিয়ে ফুলকপি ও ঘন দুধ দিয়ে ঢেকে মৃদু আঁচে রান্না করুন। ফুলকপি সিদ্ধ হয়ে মাখা মাখা হলে কিশমিশ দিয়ে নামিয়ে পরিবেশন করুন রুটি, লুচি বা ভাতের সঙ্গে মজাদার চিংড়ি ফুলকপির কালিয়া।

ফুলকপি কচুরি

যা যা লাগবেঃ ফুলকপি- ১টি (মাঝারি)
আলু সিদ্ধ- আধা কাপ
ময়দা- ২৫০ গ্রাম
আটা- ৫০ গ্রাম
বাদাম- ২ টেবিল চামচ
পেঁয়াজ কুচি- ২ টেবিল চামচ
মৌরি- ১ চা চামচ
লবণ- প্রয়োজনমতো
তেল- ভাজার জন্য।
যেভাবে করবেনঃ
ফুলকপি সিদ্ধ করে নিন। কড়াইতে ১ টেবিল চামচ তেল দিয়ে এতে পেঁয়াজ কুচি, লবণ, মৌরি দিয়ে সিদ্ধ ফুলকপি ও সিদ্ধ আলু দিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে বাদাম দিয়ে দিন, আলু ফুলকপির মিশ্রণটি কড়াইয়ের গা ছেড়ে এলে নামিয়ে নিন। এবার ময়দা ও আটার সঙ্গে লবণ, পরিমাণ মতো পানি ও ১ টেবিল চামচ তেল দিয়ে লুচির গে তৈরি করুন। লুচিগুলো বেলে নিন। এবার একটা লুচির ওপর আগে করে রাখা ফুলকপির ফিলিং দিয়ে আরেকটা লুচি দিয়ে ঢেকে চারপাশ মুড়ে দিন। চুলায় কড়াইতে তেল দিয়ে লুচিগুলো ভেজে গরম গরম পরিবেশন করুন মজাদার কচুরি।

বিফ উইথ কলি ফ্লাওয়ার

যা যা লাগবেঃ
মাংস- ৫০০ গ্রাম
ফুলকপি- ১টি
পেঁয়াজ কুচি- এক-চতুর্থাংশ কাপ
আদা বাটা- ১ চা চামচ
রসুন বাটা- ১ চা চামচ
হলুদ গুঁড়া- ১ চা চামচ
মরিচ গুঁড়া- ২ চা চামচ
কাঁচামরিচ- ৪/৫টি
গরম মশলা, জিরা বাটা- ১ চা চামচ
তেল এক-চতুর্থাংশ কাপ
লবণ- প্রয়োজনতো
পোস্তা বাটা- ১ চা চামচ।
যেভাবে করবেনঃ
সব মশলা দিয়ে মাংসটা ১ ঘণ্টা মাখিয়ে রাখুন। ফুলকপি হালকা ভেজে তুলুন, এবার পাত্রে তেল গরম করে এতে পেঁয়াজ কুচি দিয়ে লাল করে ভেজে মাখানো মাংস দিয়ে কষিয়ে ৩ কাপ পানি দিয়ে মৃদু আঁচে রান্না করুন। মাংস সিদ্ধ হলে এতে কপি দিয়ে আরও কিছুক্ষণ রান্না করে মাখা মাখা হলে নামিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন।

ফুলকপি আলুর ডালনা
















যা যা লাগবেঃ
ফুলকপি- ১টি,
আলু- ৪টি,
আদা-রসুন-পেঁয়াজ বাটা- ১ টেবিল চামচ,
পেঁয়াজ কুচি- আধা কাপ,
হলুদ-মরিচ গুঁড়া- ১ চা চামচ,
এলাচ- ১টি,
দারুচিনি- ১ টুকরো,
তেজপাতা- ১টি,
কাঁচামরিচ- ৭/৮টি,
লবণ- পরিমাণমতো,
তেল-ঘি (মেশানো)- আধা কাপ,
পানি- পরিমাণমতো এবং
চিনি- আধা চা চামচ।
যেভাবে করবেনঃ
ফুলকপি, আলু কিউব করে কেটে একটু হলুদ ও মরিচের গুঁড়া আর লবণ দিয়ে তেলে হালকা করে ভেজে তুলে রাখুন। এবার তেলে পেঁয়াজ কুচি দিয়ে লাল হলে একে একে সব মসলা কষিয়ে পানি দিয়ে দিন। কাঁচামরিচ দিয়ে ঢেকে দিন। পানি কমে উপরে এলে চামচ দিয়ে একটু ভেঙে দিন। সামান্য ঝোল ঝোল থাকা অবস্থায় নামিয়ে আনুন।

ঝাল বিফ বিরিয়ানি

যা যা লাগবেঃ
বাসমতি চাল- ১ কেজি,
গরুর সিনার বা রানের মাংস- ২ কেজি,
তেল- ১ কাপ,
পিঁয়াজ স্লাইস- দেড় কাপ,
আদা বাটা- ৪ চা চামচ,
রসুন বাটা- ২ চা চামচ,
হলুদ, মরিচ, ধনে গুঁড়া- ১ চা চামচ করে,
জিরা বাটা- ১ চা চামচ,
এলাচ- ৩ টুকরা,
দারুচিনি- ৩ টুকরা,
লবঙ্গ- ৪টি,
গোলমরিচ বাটা- আধা চা চামচ,
তেজপাতা- ২টা,
জয়ত্রী বাটা- আধা চা চামচ,
দই- আধা কাপ,
চিনি- ১ চা চামচ,
লবণ- স্বাদমতো।
যেভাবে করবেনঃ তেলে অর্ধেক পিঁয়াজ দিয়ে বেরেস্তা করে তুলে রাখুন। মাংসের সঙ্গে চাল বাদে অন্যসব উপকরণ মাখিয়ে হাঁড়ির তেলে ছেড়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে ২ কাপ পানি দিয়ে মাংস সিদ্ধ করুন। মাংস সিদ্ধ না হলে আরও কিছুটা পানি দিন। হাঁড়ির মাংস তেল মশলা থেকে ছেঁকে তুলে চাল দিয়ে ৩-৪ মিনিট কষিয়ে ৬ কাপ পানি দিয়ে ঢেকে ২০ মিনিট পরে ঢাকনা খুলে রান্না মাংস ঢেলে দিন। ভালোভাবে মিশিয়ে বেরেস্তা দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন।

বিফ সাসলিক

 
উপকরণ: হাড় ছাড়া গরুরপেছনের রানের মাংস ১ কেজি, লবণ ২ থেকে আড়াই চা-চামচ, চিনি ২ চা-চামচ, সরিষাগুঁড়া ১ চা-চামচের একটু বেশি, গোলমরিচের ফাঁকি আধা চা-চামচ, আদা বাটা দেড় চা-চামচ, রসুন বাটা দেড় চা-চামচ, মরিচের গুঁড়া দেড় চা-চামচ, দই আধা কাপ, অয়েস্টার সস আড়াই টেবিল চামচ, সরিষার তেল আধা কাপ, টমেটো বাটা আধা কাপ, পেঁপে বাটা ২ টেবিল চামচ, গরমমশলা টেলে ফাঁকি করা দেড় চা-চামচ, জায়ফল টেলে ফাঁকি করা সিকি চামচ, জয়ত্রী টেলে ফাঁকি করা আধা চা-চামচ, লবঙ্গ টেলে গুঁড়া করা সিকি চা-চামচ, টমেটো, পেঁয়াজ ও ক্যাপসিকাম পরিমাণ মতো, লম্বা বা মাঝারি কাঠি পরিমাণ অনুযায়ী (২৪ ঘণ্টা পানিতে ভিজিয়ে রাখুন)।

প্রণালি: মাংস ছোট ছোট টুকরো করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে পাটায় হালকা ছেঁচে নিন। বাটিতে আধা কাপ তেলের সঙ্গে টমেটো, পেঁয়াজ ও ক্যাপসিকাম ছাড়া অন্য সব উপকরণ একত্রে মিশিয়ে মাংসের সঙ্গে মাখিয়ে ১২ ঘণ্টা মেরিনেট করে রাখুন। দুই ঘণ্টা বাইরে মেরিনেটের পর ১০ ঘণ্টা ফ্রিজে রাখুন। ক্যাপসিকাম ও টমেটো ধুয়ে বিচি ফেলে চৌকো করে কেটে নিন। পেঁয়াজ ছিলে ধুয়ে লম্বায় চার ভাগ করুন। এবারে একেকটি করে কাঠি নিয়ে প্রথমে মাংসের একটি টুকরো, তারপর টমেটো, পেঁয়াজ ও ক্যাপসিকাম গেঁথে এভাবে পরপর আরও একবার গেঁথে শেষে আরও একটি মাংসের টুকরো গাঁথুন। ননস্টিক ফ্রাইপ্যানে ১ টেবিল চামচ করে সরষের তেল দিয়ে চারটি করে কাঠি একবারে দিয়ে মৃদু আঁচে রাখুন। ঢেকে দেবেন। মাঝেমধ্যে ঢাকনা খুলে কাঠি ঘুরিয়েদেবেন। মাংস টমেটো, পেঁয়াজ ও ক্যাপসিকাম থেকে পানি ছাড়বে। সেদ্ধ হয়ে পানি টেনে হালকা লাল হলে নামিয়ে একটি ট্রেতে রাখুন। সব কটি ভাজা হয়ে গেলে আগুনে ঝলসে নিন। একটু পোড়া পোড়া হলে খেতে ভালো লাগবে। একটি প্লেটে সাজিয়ে সালাদ বা সসের সঙ্গে গরম গরম পরিবেশন করুন।

ইলিশ মাছের ভর্তা

  
 ইলিশ মাছের ভর্তা


উপকরণ: 
  • ইলিশ মাছের ঘাড়ের টুকরা ২টি। 
  • পাঁচ ইঞ্চি লেজের টুকরা ১টি। 
  • দেশি পেঁয়াজ ৫টি, 
  • রসুন ১টি, 
  • শুকনো মরিচ ৪টি,
  •  কাঁচা মরিচ ২টি, 
  • রাই-সরিষা 
  • ১ চা-চামচ, 
  • লবণ আধা চা-চামচ (স্বাদ অনুযায়ী) ও
  •  তেল ২ টেবিল-চামচ।
 
প্রস্তুত প্রণালি: 
  • ফ্রাইপ্যানে তেল দিয়ে শুকনো মরিচ ভালোভাবে ভেজে তেল ছেঁকে শুকনো পাত্রে তুলে রাখুন। 
  • ঘাড়ের মাছ অল্প আঁচে মচমচে করে ভেজে নিন যেন কাঁটাগুলোও মচমচে ভাজা হয়।
  • লেজের মাছ মাঝারিভাবে ভেজে কাঁটা বেছে নিন। 
  • ফ্রাইপ্যানের বাকি তেলে অন্যান্য উপকরণ ভেজে নিন। 
  • এগুলো বাদামি রং ধারণ করার আগেই নামিয়ে ফেলুন।
  • পাটায় প্রথমে ভাজা মরিচ পিষে নিন।
  •  বাটা মরিচের সঙ্গে সব উপকরণ মসৃণ করে বেটে নিন। 
  • কাঁটাও যেন মসৃণ করে বাটা হয়।

নিহারি

গরু বা ছাগলের হাটু থেকে পায়ের হাড় দিয়ে আমাদের দেশের প্রায় পরিবারে একটা রান্না হয়ে থাকে, যার স্বাদ আমরা অনেকই ভুলতে পারি না। হা, তা হচ্ছে নেহারি, সাধারণত অনেকেই বলে থাকেন পায়া। আরো কঠিন ভাষায় বলতে পারেন পায়া স্যুপ! আমাদের মায়েরা বিশেষ যত্ন নিয়ে, বিশেষ করে শিশুদের জন্য এই রান্না করে থাকেন। বাংলাদেশে এমন কোন পরিবার পাওয়া যাবে না যে, এই নেহারি রান্না করা হয় নাই! হোটেল রেস্তারায় সকালের নাস্তায় ছাগলের পায়ার নেহারি পাওয়া যাবেই যাবে। রুটি বা পরোটা দিয়ে খেতে বেশ ভাল লাগে। তবে আজ পর্যন্ত কোন হোটেলে গরুর পায়া দিয়ে নেহারি আমি পাই নাই!
কয়েকদিন আগে একটা গ্রোসারির মিট সেকশনে গিয়ে চারটে গরুর পা দেখে, দাম জিজ্ঞেস করে স্ত্রীর মুখের দিকে তাকাই! স্ত্রীর মুখের হালচাল দেখে পায়া চারটে কিনে ফেলি। প্রতি পিস ৬০/- টাকা (পরের সপ্তাহে গিয়ে দেখলাম প্রতি পিস ৭০/-টাকা)। সেদিন রাতেই স্বামী স্ত্রী মিলে রান্নায় নেমে গেলাম! আমার স্ত্রী এই নেহারি আগেও কয়েকবার রান্না করেছেন, কিন্তু আমার দেখা হয় নাই। আমি শিখে গেলাম। আমার মা মাঝে মাঝে নেহারি রান্না করতেন, সেই স্বাদ ও রং আমার চোখে এখনো লেগে আছে।


গরুর পা গুলো সাইজ মত টুকরা টুকরা করে কেটে ভাল করে ধুয়ে একটা বড় কড়াইয়ে নিন। সামান্য লবণ ও তেজপাতা দিয়ে ডুবো পানিতে ভাল করে জ্বাল দিতে থাকুন। (আমি গ্রোসারি থেকেই পিস করে নিয়েছিলাম)

জ্বাল দেয়ার এক পর্যায়ে এমন দেখাবে। আমার স্ত্রী জানালেন, পায়া জ্বাল দিলে শেওলার মত সবুজ/কালছে কিছু ময়লা বের হয়। তখন চামচ দিয়ে তা ফেলে দিতে হবে এবং এক পর্যায়ে পানি কমে গেলে আরো কিছু পানি দিতে হবে।


জ্বাল চলতে থাকুক। ফাঁকে আপনি মশলা নিয়ে মাঠে নামুন! নিম্নের লিষ্ট অনুসারে মশলা সমূহ এক বাটিতে করে ফেলুন। চারটি গরুর পায়ার জন্য এমন অনুপাতে হতে পারে।
হলুদ - আধা চামচ
মরিচ - আধা চামচ
আদা - ২ চামচ
পেঁয়াজ - ৩ চামচ
রসুন - ২ চামচ
জিরা - ১ চামচ
ধনে গুড়া - ১ চামচ
কাঁচা মরিচ - ৬/৭ টা
(আমরা পেঁয়াজ, আদা, রসুন, কাঁচা মরিচ গাইন্ড করে নিয়েছি)
তেজপাতা - ৩/৪ টা (আগে ব্যবহার হয়েছে)
এলাচ - ৪/৫ টা
দারুচিনি - ৪/৫ টুকরা
তেঁতুল - আধা কাপ
লবণ - পরিমান মত (শেষ বারে লবণ দিতে মনে রাখবেন, প্রথমে একবার দেয়া হয়েছিল)
পেঁয়াজ কুচি - বেরেস্তার জন্য
তেল - কয়েক চামচ, বেরেস্তার জন্য।
নেহারিতে মশলা কম দেয়া হয় যাতে করে ঝোল পাতলা হয় অনেকটা স্যুপের মত করার জন্য এবং তেতুলের ব্যবহার করা হয় যাতে করে ঝোল পানির মত হয়। কত অজানারে!

পায়া ভাল করে সিদ্ব (ঘণ্টা দুয়েক লাগবেই) হলে সব মশলা দিয়ে দিন। এলাচ, দারুচিনি ও তেঁতুল সহ।

আরো কিছু পানি দিয়ে ভাল করে মিশিয়ে আবার জ্বাল দিতে থাকুন। ঢাকনা দিয়ে টিভি দেখতে চলে যান।

আপনি গিয়ে কোন রান্নার অনুষ্ঠান দেখতে পারেন। বাংলাদেশে রান্নার অনুষ্ঠান (টিভি, সিডি, ডিভিডিতে) এবং বই লিখে সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বে পরিনত হয়েছেন সিদ্দিকা কবীর। ইটিভিতে এখনো তার অনুষ্ঠান চলে। আমি আমার অন্তরের সালাম জানাই ওনাকে। কি সবালীল ভাষায় সব কিছু বলে দেন তিনি। তার পাশে থাকা শারমীন শীলাকে দেখে আবার মেজাজ চটে যায়! খালি মাতাব্বরী! প্রথম দিকের ভিডিও দেখলে বুঝতে পারবেন, সিদ্দিকা আপা তাকে কি করে নিয়ন্ত্রন করতেন! আমার মনে হয় শীলাকে এখনো একটা কিছু একা রান্না করতে দিলে পারবে না! আমি নিশ্চিত। চামচ ধরা দেখলেই বুঝা যায়, কে পারে!

শুধু টিভি নিয়ে বসে থাকলে চলবে না। মাঝে মাঝে গিয়ে দেখে আসতে হবে। পানি কমে গেলে আবার পানি দিতে হবে। যতক্ষন না সব কিছু আপনার মনের মত হচ্ছে। লবণ দেখুন, লাগলে দিন।

অন্য একটা কড়াইতে তেল ঢেলে পেঁয়াজ কুচি ভাজে নিন। বেরেস্তা বানান।

পায়ায় বেরেস্তা দিয়ে দিন (বাগার মারুন) এবং আরো কিছু ক্ষন জ্বাল দিন।

ব্যস হয়ে গেল, সুস্বাদু নেহারি।

রেসিপেটি লিখেছেনঃ সাহাদাত উদরাজী (বাংলাদেশ থেকে )

শাহি টুকরা

শাহি টুকরা

উপকরণঃ 
 পাউরুটি ১টি ৭০০ গ্রাম ওজনের, দুধ ১ লিটার, চিনি ২০০ গ্রাম, গরম মশলা পরিমাণমতো, বাদাম টুকরা পরিমাণমতো, কাজু বাদাম পরিমাণমতো, রেড চেরি পরিমাণমতো, ঘি ও তেল ১ কেজি।

প্রণালিঃ 
পাউরুটি স্লাইস করে তিন কোনা করে কেটে নিতে হবে। এরপর তেল ও ঘি গরম হলে রুটির টুকরাগুলো ভালো করে ভাজতে হবে। দুধ ও চিনি একটি পাত্রে গরম করে নিয়ে গরম মশলা দিয়ে ঘন করে নিতে হবে।

পরিবেশনঃ 
 একটি পাত্রে ভাজা রুটির চুকরাগুলো সুন্দর করে সাজিয়ে দুধ দিয়ে ভালো করে ভিজিয়ে রাখতে হবে। এর ওপরে রেড চেরি এবং বাদাম দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করতে হবে।